১৯৭২ সালে- নারী পূনর্বাসন বোর্ড গঠন করা হয়।
১৯৭৪ সালে-নারী পূনর্বাসন বোর্ডকে নারী পূনর্বাসন ও কল্যাণ ফাউন্ডেশনে উন্নীতকরণ করা হয়।
১৯৮৪ সালে- বাংলাদেশ নারী পূনর্বাসন ও কল্যাণ ফাউন্ডেশন, মহিলা বিষয়ক কোষ এবং জাতীয় মহিলা উন্নয়ন একাডেমীকে একীভূত করে মহিলা বিষয়ক পরিদপ্তর গঠন করা হয়।
১৯৯০ সালে- মহিলা বিষয়ক পরিদপ্তকে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে উন্নীত করা হয়।
সাম্প্রতিক বছর সমূহের (৩বছর) প্রধান অর্জন সমূহ:
মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী নারীকে রাষ্ট্র ও সমাজের মূল স্রোতধারায় আনয়নের লক্ষে নারী উন্নয়ন, ক্ষমতায়ন ও সম অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে। দরিদ্র সীমার নীচে বসবাসকারী ২০ হাজার ৭৩৮ জন নারীকে ভিজিডি, ১০ হাজার ৩৪৯ জন নারীকে মাতৃত্বকালীন ভাতা প্রদান, ৩৯৫০ জন কর্মজীবী নারীকে ল্যাকটেটিং ভাতা প্রদান, ৫১৪ জন নারীকে ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান করা হয়েছে। ৪ হাজার ৬০০ জন নারীকে আত্ম-কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। বিভিন্ন বিষয়ে সাহায্যপ্রার্থী নারীদেরকে আইনী সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। “জয়িতা অন্বেষণে” প্রতিযোগিতার মাধ্যমে প্রতিকূলতাকে অতিক্রম করে যে সমস্ত নারীরা সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছেন তাদের মধ্য থেকে প্রতি উপজেলায় ৫টি ক্যাটাগরীতে ৫ জন নারীকে “জয়িতা” নির্বাচন ও পুরস্কৃত করার মাধ্যমে নারীদেরকে সামনে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। কিশোর-কিশোরীদের ক্ষমতায়নে ৭৩ টি ক্লাব পরিচালনা করা হয়েছে। ৫৫ জন নারীকে দুঃস্থ মহিলা ও শিশু সহায়তা তহবিল হতে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।